মানুষ যেখানে যায় না
মানুষ যেখানে যায় না
স্টকে 100
তারা মধ্য। বাংলোর দিকে হাঁটতে আরম্ভ করে। ফিরতে ফিরতে কবিতা বলে, ঐ যে কথা—
“উপাসনালয়ে পার্টিনো যায় না, যত কাছে যেতে যায় ওটার, পথ সরে যায়—এটা না এক অর্থে সত্য।
মধ্যে? ওখানে আসলে পার্টিনোই যায় না।
কেন? জীবনযাপন করে স্বাভাবিক। কবিতা মাটি থেকে একটা ঢিল কুলি করা। আলোচনা ছয়ে দেয়। বলে—কারণ ওখানেও আর ভুলহয় ফেরা যায় না।
সন্ধ্যায়ংলোর বারান্দা বারান্দা আছে খালিদ, মাহবুব, তারেক, রফিক, আসমা, বিথি, হেলেন। রফিক আর তারেক দাবা খেলছে। খালিদ আর মহবুব দেখছে।
আসমা পা দোলাতে দোলাতে একটা ম্যাগাজিনের পাতা উল্টো করছে। বিথি হেনকে নতুন দেখা এক হিন্দি সিনেমার ছোট করে জানাচ্ছে। কবি ঐ ঘরের ঘর থেকে বের হওয়া— যে কবিতাটার কথা বলব না? যেটা বলতে গিয়েছিলাম—ওটা লেখা হয়ে গেছে, তোমরা শুনবে?
কেউ আগ্রহ দেখালো না।
—আমাদের সভাপতি সর্বাধিক ক্ষমতার মালিক না 'মানুষ যেখানে যায়' এক আশ্চর্য ব্যতিক্রম।