নয়া

২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশীদার জয়লাভের সমর্থনের মাধ্যমে প্রশাসন ক্ষমতায়ন ইমরান খান ও তার দলকে সমর্থনকারী-ই-সাহর বা পিটিআই। এই নির্বাচন নিয়ে জনমনে তৈরি হয় মিশ্র প্রতিক্রিয়া। ইমরান 'নয়া অনুশীলন' এর প্রতিশ্রুতি দিয়ে অনুশীলনের সক্ষমতা আসীন হন। বলা হয়, ইমরা খানের এই জয়ের অবস্থানের ক্ষেত্রে সমস্যা আছে। ক্রমবর্ধমান শক্তি প্রশাসন বাদে যে বার গণতান্ত্রিক সরকার ক্ষমতায় আগত বারবারই দলীয় শক্তি কাজ করেছে সরকার ছায়া হিসাবে।

ইমরান-সামাজিক ও ক্ষমতার ক্ষেত্রে উন্নতি, স্বচ্ছতা ও অধিকারী ব্যক্তিদিহিতার প্রতিশ্রুতি জনতার-আকাঙ্ক্ষার সাথে আশা শুরু করে তার প্রশাসন। অভ্যন্তরীণ উন্নতি ও বৈদেশিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ইমরান খান বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।

কিন্তু সক্ষমতাই আর্থিক দেউলিয়াপনা ও জঙ্গিবাদ গ্রহণ সমস্যায় জর্জিত পাকিস্তানকে টেনে সাথে সাথে হিমশিম তাকে হয়। ইমরানের 'নয়া'র প্রতিশ্রুতি নিয়ে মানুষের মনে তৈরি হয়।

ক্ষমতায় আসাইপকে আর্থিক দেবলিয়ানা থেকে সাহায্য করার জন্য বিভিন্ন রাষ্ট্র ও আর্থিক সংস্থার সহায়তা নিতে হয় ইমরান খানকে। ব্রেড অভ্যন্তরীণভাবে তাকে পরিবর্তন করতে হয় বেশ কিছু আলোচনারমালা। জনতার রোষানলে তাকে হয়।

আন্তর্জাতিকভাবে ইমরান তালিবানের সাথে আমেরিকার শান্তিচুক্তিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। ভারত অবশ্য ইমরান খানের মাধ্যমে পাক-ভারত সম্পর্কে উন্নয়নের কোনো আশা দেখতে দেখতে।

'নয়া বই' বইয়ের শুরুর ২০১৮ তারিখে নির্বাচন থেকে শুরু করে বিবি প্রশ্ন, পতু আন্দোলন, নজ শরীফের উচ্ছেদ, ওয়াজ শরীফের উচ্ছেদ সম্পর্ক, পাকিস্তান-আফগাস্তান সম্পর্ক, পাকিস্তান-আফগাস্তান সম্পর্ক, খেলারদিনে ত্রাণ হিসাবে ক্ষমতাআরব ও আরবরাত আমি, জম্মু-শ্মীর নিয়ে পাকিস্তানের অবস্থান। ইমরানের মালিকের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

ইস্রায়েলের সামনে দিয়ে ও ইমরান খানকে দেখা যাবে 'নায়াকে' বইয়ে। বিষয়ক, ইয়ন খান তার 'নয়াসা' গড়তে গিয়ে আর্থ-মাজিক, তাৎক্ষণিক ও আন্তর্জাতিক জটিলতা এবং সমস্যাটি প্রভাব কাটিয়ে উঠতে পারেন।