সওদাগর
সওদাগর
স্টকে 100
আপনার পয়সা বড় পদ্ধতি; জানেন?
মধ্যবর্তী আসক্ত করা হয় উচ্চ দামে মূল্য। মুকেশ আম্বানি হপ্তা ওসুলির মতো কাজ করছে। মনেটা ভেঙ্গেচুরে বলা দরকার। যেমন ধরুন, আপনি একটি রাস্তা ধরে যাচ্ছেন, অর্ধেক পথের পর এক ব্যক্তি হাতে তুলে ধরবেন, এই রাস্তা দিয়ে যেতে হলে আমাকে টাকা দিতে হবে। আপনাকে বোঝাতে হবে।
এই আস কথায় আস। ছেলেবেলায় উপভোগ করছি, বাবা রেডিও শুনতে। শুধুমাত্র ব্যাটারি খরচ করতে। একই জিনিস মোবাইলের মূল্যে নাজেহাল অবস্থা এখন। এ বিশ্ব লোড হয়েছে রেডিও ওয়েবে। এখানে ইন্টারনেট চালাতে হবে কেন! তাও সীমাছাড়া; মাপমতো হলে বাঁধা ছিল না।
আমরা যখন টিভি দেখতাম, শৈশব থেকে কৈশোর, অন্য ১৯৯৭ থেকে ২০০৪ পর্যন্ত; মুকেশ খান্নার শক্তিমান তখন চলত। আজকের কথা রাখলে তখন ভাতে খরচই ছিল না।
পেট্রোল-ডিজেলের দাম লিটার যদি পাঁচ টাকা হয় বিশেষ অসুবিধে কথা নয়। যেভাবে- যেভাবে ক্রড্ড অওয়েল হয়; সঙ্গে দেখুন।
সুমন কাঞ্চনপুরের দোকান থেকে ওষুধ আনতে গিয়ে আমি, গত সপ্তাহে আনা ওষুধ এখন ৩০ টাকা বেশি মূল্য দিতে। গত সপ্তাহে এসে সবজিওয়ালাকে দাবি, একটা সীমারেখা রাখা উচিত ছিল। উত্তরে সে বলে, এই তোমার; সীমা আর রেখা? পথ মুকেশের একটি গান দিয়ে সংক্ষিপ্ত কলামটি সমাপ্ত করব,
আসমান পে হ্যায় খোদা আওর জমিন পর হম,
আজকাল ইস্ তরফহ দেখতা হায় কম,
আজকাল কিসিকো বহ্ ঠৌকতা নাহি,
চাহে কুচ ভী কিঝিয়ে রুকতা নেহি