বাস্তুশাপ
বাস্তুশাপ
স্টকে 100
“স্নেহ, মায়া, মমতা, ভালোবাসা” এক প্রেম আর কি চাই? যদি তা সরাসরি যায় একই ছত্রছায়া। পরিজন হারিয়ে অজানা গন্তব্যে পাওনা ছিল শিব শেখর। সক্রিয় পরিবার আশ্রয় মেলে এক জমিদারে। নতুন জায়গায় নতুন সম্পর্ক দানা বাঁধতে শুরু করে। বড়দিনই শিব শেখর হওয়া সংখ্যার সদস্য। লোকচক্ষুর আড়ালে বৃষ্টিস্নাত এক জগৎ জমিদার কৃষ্ণাতার সঙ্গে শিব শেখার সঙ্গে উপস্থিত হয় ঠাকুর দানে। স্মরণ সেই ঠাকুর দালান বন্ধ পরে আছে কয়েক যুগ ধরে। সেই ঠাকুর দালানেই যায় অলৌকিক কিছু মূহুর্ত। সুচনা হয় জীবন রাতই জ্বরে পরে শিব শেখর। মৃত্যু এসে বাসা বাঁধে তার শরীরে। দীর্ঘ কয়েকটা জ্বরে সে প্রায় শ্যাম্যা। কি ঠিক ছিল সেই ঠাকুর দালানে? এই কাল জ্বর কোন কিছুর ঈঙ্গিত অনুরোধ কি? কেন শূন্যময় এ মৃত্যুজ্বর? যে জ্বলে তুমি শিব শেখর হারিয়ে ফেলছে বাস্তবতা। হারিয়ে যাচ্ছে অন্য কোন প্রতিষ্ঠান। তুল্য শিব শেখের পরামর্শের ছাত্র পরেছে পরিবার। বাঁচার আশা নেই বলতেই। এমত জমিদার বিপ্রদাসে হাতে এসে পরে এক গুপ্ত ডায়েরি। তারপর, উদ্ভাসিত হয় অন্ধকারময় অতীত আখ্যান। বংশ আসে ঠাকুর দালানের ইতিহাস, বংশের অতীত গাঁথা। জানা যায় বাস্তুতে অধিষ্ঠিত কোন দেবীর কথা। জানা যায় কোন গুপ্ত ঘরের ইতিবৃত্ত। কে সেই দেবী? কেন এই সংবিধানের দেবীকে বাস্তুবাড়ির কোন গোপনে অধিষ্ঠিত করা হয়েছিল? কোন অভিশাপ মত আছে জমিদার ঘরের উপর? কেন তারা নিয়ম নীতি কিছু জীবন পালন করে? প্রশ্ন ময়দান পরিক্রমায় অনুশীলনের অতল থেকে উত্তর আসে উত্তর।