ডায়েরি ১৮৫৭ | সিপাহি বিদ্রোহের চাক্ষুষ বিবরণ

১৮৫৭ সালে ভারতবর্ষে সিপাহী-জনতার এক মহাবিপ্লব সংগঠিত হয়েছিল। বিদ্রহী সিপাহদের হাতে তুলে দেওয়া হাতপাদারদের কাছ থেকে মুক্তির বিভিন্ন উত্তরাল লড়াইয়ে-পেশার মানুষ ঝাঁপিয়ে পড়েছিল।

ইতিহাস এমন বিস্তৃত ও সর্বোত্তম সন্ধানে মুক্তি আন্দোলন খুব কমই প্রচার।

ইংলিশে আজওদ্রোহে দিল্লীরহমদরহ নেতা কমান্ডার ইন চিফ অফিসারখত খান রহ, মাওলানা আহমাদ পাতার সমগ্র শাহ। তাদের কুরবানি ও আত্মোৎসর্গের রক্তাক্ত দাস্তান।

কিন্তু আপনজন সেই প্রতারণা ওদ্দারির ফলে এই মহাদেশের অবস্থান বিস্তৃত এই ভারতে বাংলাদেশের প্রচার পর্যবসিত হয়েছিল। বিপ্লবে ব্যক্তিদানকারী অসংখ্য যোদ্ধা অলিম-উলামাকে ফাঁসির কাকে ঝুলানো হয়েছিল। প্রার্থীরা নির্ভয়ে নির্দয় ও নিঃসৃতভাবে এই আন্দোলন দমন পাঠ, যা পাঠে আজও শরীরে কাঁটা দিয়ে বল! দৃষ্টি থেকে অশ্রু প্রবাহিত হয়! হৃদয় দুঃখ-কষ্টে ভারাক্রান্ত হওয়া!

কেন শুরু হয়েছিল সিপাহী-জনতার এই মহান স্বাধীনতা আন্দোলন? অন্যদের সাথে হাত ভারতের গাভারার মানুষদের সাথে যোগাযোগ করা? বিপ্লব পুরোধা মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহ্ কি বাস্তবেই বিপ্লবে স্বাধীনতার অধিকারী ছিল? কী প্রতিকূল ও পরিবেশে লড়াই শুরু হতে পারে সাধারণ বখ খান রহ। কে? সাধারণরা কীভাবে দমনটা সিপাহী-জনতার এই মহাবিপ্লব?

একজন প্রত্যক্ষদর্শী ব্যক্তি সকলের উত্তর জানতে এবং সিপাহি বিপ্লবের খুলতার কারণ অনুসন্ধান করতে আপনাকে সাহায্য করবে মুঘল দরবার চূড়ান্ত সদস্য আবদুল লতিফলেহিত 'ডায়েরি ১৮৫৭: সিপাহী বিদ্রোহের চাক্ষুষ বিবরণ'। বইটি আপনাকে নিয়ে যাবে ১৮৫৭ সালে দিল্লীর মুঘল রাজদরবারে। চিনিয়ে বিপ্লবের দোস্ত-দুশমনকে।

সিপাহীজন মহাতার বিপ্লবের এটি ঐতিহাসিক একটি মূল্যবান দলিল।